আমরা আবেগ কে শ্রদ্ধা করি কিন্তু বিবেক দ্বারা কাজ করি। আমাদের বয়স কম! আর রক্তটা গরম! তাছাড়া ক্বওমী তথা দেওবন্দীদের জিহাদী স্পৃহা একটু বেশীই!! তাই হরতাল প্রত্যাহারকে অনেকেই মানতে পারছেনা, কারণ আবারো কেঁপে উঠেছিল বাংলাদেশ। কপি পেষ্ট
কেউ মাঠে ময়দানে ঝাপিয়ে পড়েছে,আবার কেউ কলম ধরেছে,জানি আপনাদের শরীরে জোশ এসেছে বলেই আবোল তাবোল বকছেন! যদ্বরূন জামাত শিবির আর আমাদের কিছু অতি উত্সাহি ভাইদের মাঝে পার্থক্যটা খোঁজে পাচ্ছিনা!
.
৫০ হাজার টাকার প্রোপাগান্ডা কারা চালিয়েছে? এটা কী আমাদের দাবী ছিলো? নতুন ওসি যদি স্বেচ্ছায় নিজের পকেট থেকে শহীদের পরিবারকে কিছু অনুদান দিতে চাই এখানে দোষের কী পেয়েছেন? কোনো ঘোষনা ছাড়াই যে পুরো শহর
আমাদের দখলে ছিল সেটা চোখে পড়েনি? আন্দোলনের হুমকিতেই আমাদের যে
দাবিগুলা মানা হয়েছে দেখুন...
(1)আন্দোলনের সুচনাই হয়েছিল যে বন্ধ দুটি
মাদরাসা নিয়ে সেগুলা খুলে দেয়া হয়েছে, ভবিষ্যতে আর কোনো বাধাঁ দেয়া হবেনা বলে ওয়াদাবদ্ধ হয়েছে,
.
(2)আজ পর্যন্ত কোনো পুলিশ আমাদের দিকে
চোখ রাঙ্গিয়ে তাকানোর সাহস পায়নি, এমতাবস্থায় দুই আঁকাটা মালুর সহযোগিতায় প্রাণের জামিয়ায় হামলা করে একজনকে শহীদ করা হয়, তাই এই দুই মালুকে প্রত্যাহার করে আমাদের মনমতো প্রশাসন নিয়োগ দেয়া হয়েছে,
.
(3)আমাদের নামে যতো মিথ্যা মামলা
হয়েছে সবগুলো উঠিয়ে নেয়া হয়েছে,
.
(4)অপরাধীদের বিচার করা হবে বলে
আশ্বস্ত করা হয়েছে,(তাই মুরব্বীরা
আন্দোলন স্থগিত করেছে মাত্র,আর এটাকে
আমরা নতশিরে মেনে নিয়েছি)
.
এগুলো কী আমাদের সফলতা নই?সরকারী মামলার প্যাচেতো পড়েননি! পড়লে বুঝবেন কয়দিনে বছর যায়!
.ফেবুতে চিল্লাচিল্লি করেন জিহাদ জিহাদ চাই" মাগার জিহাদ হলেই কিন্তু আপনি নাই"
. মুফতী আমিনীর সৈনিকদের আন্দোলন শিখাতে আসবেন না যে, তারা পুরো বছর ই মাঠে ময়দানে থাকে, আর প্রতিটা আন্দোলনের সুচনাই হয় এই শহীদবাড়ীয়া থেকেই। সো! নো সমালোচানা।
কেউ মাঠে ময়দানে ঝাপিয়ে পড়েছে,আবার কেউ কলম ধরেছে,জানি আপনাদের শরীরে জোশ এসেছে বলেই আবোল তাবোল বকছেন! যদ্বরূন জামাত শিবির আর আমাদের কিছু অতি উত্সাহি ভাইদের মাঝে পার্থক্যটা খোঁজে পাচ্ছিনা!
.
৫০ হাজার টাকার প্রোপাগান্ডা কারা চালিয়েছে? এটা কী আমাদের দাবী ছিলো? নতুন ওসি যদি স্বেচ্ছায় নিজের পকেট থেকে শহীদের পরিবারকে কিছু অনুদান দিতে চাই এখানে দোষের কী পেয়েছেন? কোনো ঘোষনা ছাড়াই যে পুরো শহর
আমাদের দখলে ছিল সেটা চোখে পড়েনি? আন্দোলনের হুমকিতেই আমাদের যে
দাবিগুলা মানা হয়েছে দেখুন...
(1)আন্দোলনের সুচনাই হয়েছিল যে বন্ধ দুটি
মাদরাসা নিয়ে সেগুলা খুলে দেয়া হয়েছে, ভবিষ্যতে আর কোনো বাধাঁ দেয়া হবেনা বলে ওয়াদাবদ্ধ হয়েছে,
.
(2)আজ পর্যন্ত কোনো পুলিশ আমাদের দিকে
চোখ রাঙ্গিয়ে তাকানোর সাহস পায়নি, এমতাবস্থায় দুই আঁকাটা মালুর সহযোগিতায় প্রাণের জামিয়ায় হামলা করে একজনকে শহীদ করা হয়, তাই এই দুই মালুকে প্রত্যাহার করে আমাদের মনমতো প্রশাসন নিয়োগ দেয়া হয়েছে,
.
(3)আমাদের নামে যতো মিথ্যা মামলা
হয়েছে সবগুলো উঠিয়ে নেয়া হয়েছে,
.
(4)অপরাধীদের বিচার করা হবে বলে
আশ্বস্ত করা হয়েছে,(তাই মুরব্বীরা
আন্দোলন স্থগিত করেছে মাত্র,আর এটাকে
আমরা নতশিরে মেনে নিয়েছি)
.
এগুলো কী আমাদের সফলতা নই?সরকারী মামলার প্যাচেতো পড়েননি! পড়লে বুঝবেন কয়দিনে বছর যায়!
.ফেবুতে চিল্লাচিল্লি করেন জিহাদ জিহাদ চাই" মাগার জিহাদ হলেই কিন্তু আপনি নাই"
. মুফতী আমিনীর সৈনিকদের আন্দোলন শিখাতে আসবেন না যে, তারা পুরো বছর ই মাঠে ময়দানে থাকে, আর প্রতিটা আন্দোলনের সুচনাই হয় এই শহীদবাড়ীয়া থেকেই। সো! নো সমালোচানা।