ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেছেন, নাস্তিক্যতাবাদী ষড়যন্ত্র মোকাবেলার পাশাপাশি আলেম সমাজকে সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে হবে। আলেম সমাজ যতদিন না সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন, ততদিন ইসলামের পূর্ণাঙ্গ রূপ বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করতে সক্ষম হবেনা।
সোমবার (২৫ জানুয়ারি) বাদ মাগরিব নরসিংদি জেলাধীন ইটাখোলায় স্থানীয় ইসলামী ঐক্যজোট ও নেজামে ইসলাম পার্টি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় আন্দোলনের ক্ষেত্রে আলেম সমাজের গৌরবোজ্বল ইতিহাস রয়েছে। একদিকে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী চক্রান্ত মোকাবেলা অন্যদিকে ইসলামের পতাকাকে সমুন্নত রাখার আন্দোলনে মুসলমানদের শিক্ষা-সংস্কৃতি, চিরায়ত মূল্যবোধ, ধ্যান-ধারণা, চরিত্র, ধর্ম ও আদর্শ রক্ষায় আপোসহীন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে বিশ্ব মুসলিম মননকে যুগে যুগে প্রেরণা যুগিয়ে আসছে। তাই ইসলামী আন্দোলনের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বর্তমান ষড়যন্ত্রমূলক অনৈসলামিকরন প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়া সময়ের দাবি ।
মাওলানা নেজামী বলেন, দ্বাদশ শতকে মুসলিম উম্মাহর আলেম সমাজ অসংখ্য ফেরকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার চেয়ে মতভেদ ভিত্তিক বাহাসে লিপ্ত হয়ে পড়েন। ফলে মুসলিম উম্মাহ বিভিন্ন আলেম কেন্দীক বহুধা বিভক্ত হয়ে পরস্পর পরস্পরে কাদা ছোঁড়াছুড়ি , বিতর্ক ও ক্ষেত্র বিশেষে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে পড়ে। আভ্যন্তরীণ কলহে দুর্বল হয়ে পড়া অবস্থায় ত্রয়োদশ শতকের শুরুতে হালাকুখান বাগদাদ দখল করে।
তিনি বলেন, ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় আন্দোলনের ক্ষেত্রে আলেম সমাজের গৌরবোজ্বল ইতিহাস রয়েছে। একদিকে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী চক্রান্ত মোকাবেলা অন্যদিকে ইসলামের পতাকাকে সমুন্নত রাখার আন্দোলনে মুসলমানদের শিক্ষা-সংস্কৃতি, চিরায়ত মূল্যবোধ, ধ্যান-ধারণা, চরিত্র, ধর্ম ও আদর্শ রক্ষায় আপোসহীন সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে বিশ্ব মুসলিম মননকে যুগে যুগে প্রেরণা যুগিয়ে আসছে। তাই ইসলামী আন্দোলনের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বর্তমান ষড়যন্ত্রমূলক অনৈসলামিকরন প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়া সময়ের দাবি ।
মাওলানা নেজামী বলেন, দ্বাদশ শতকে মুসলিম উম্মাহর আলেম সমাজ অসংখ্য ফেরকায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার চেয়ে মতভেদ ভিত্তিক বাহাসে লিপ্ত হয়ে পড়েন। ফলে মুসলিম উম্মাহ বিভিন্ন আলেম কেন্দীক বহুধা বিভক্ত হয়ে পরস্পর পরস্পরে কাদা ছোঁড়াছুড়ি , বিতর্ক ও ক্ষেত্র বিশেষে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে পড়ে। আভ্যন্তরীণ কলহে দুর্বল হয়ে পড়া অবস্থায় ত্রয়োদশ শতকের শুরুতে হালাকুখান বাগদাদ দখল করে।