![]() |
অধ্যক্ষ মাওলানা মোবারক উল্লাহ |
মোবারক উল্লাহ বলেন, গত সোমবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী অ্যাডভোকেট ছায়েদুল হকের নির্দেশেজেলার নাসিরনগরের ধনপুরা এলাকার একটি মসজিদ ও মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে ওই দিন দুপুরে কওমি ছাত্র ঐক্য পরিষদ শহরে মিছিল-সমাবেশ করে। মিছিল-সমাবেশ করাকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যায় পরিকল্পিতভাবে জেলা পরিষদ মার্কেট এলাকায় মাদ্রাসা ছাত্রদের ওপর হামলা চালানো হয়।
মোবারক উল্লাহ আরো বলেন, গণমাধ্যমে প্রচারিত মোবাইল কেনাবেচাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা সত্য নয়। গত সোমবার রাত ১১টার পর মাদ্রাসায় ঢুকে পুলিশ নির্যাতন করে। সেই নির্যাতনের কারণেই মঙ্গলবার ভোরে হাফেজ মাসুদুর নিহত হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোবারক উল্লাহ ছাত্র নিহতের পর মঙ্গলবার শহরের বিভিন্ন স্থাপনায় ভাংচুরের ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। তবে মাদ্রাসার কোনো ছাত্র-শিক্ষক ধ্বংসাত্মক কাজে জড়িত নয় বলে দাবি করেন তিনি।
এদিকে, হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় পৃথক ১০টি ও আখাউড়ায় রেলওয়ে থানায় একটিসহ ১১টি মামলা করা হয়েছে। একটি মামলায় জেলা বিএনপির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত প্রায় আট হাজার লোককে আসামি করা হয়েছে। সুত্র লিংক