ইসলাম অর্থ শান্তিই বটে; আর সে টা আকাশ চিড়ে বর্ষেনা, যতক্ষন মানুষ তথা ঈমানদ্বারের চেষ্টা-প্রচেষ্টা যথাযোগ্য না হবে।আজ চতুর্দিকে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্য, শিক্ষা-সাংস্কৃতি,যশ-খ্যাতি অপবিত্র থাবার নখর আক্রমনে দুমড়ে-মুচড়ে মুমুহর্ষ অবস্হা নিক্ষিপ্ত।
মুুসলমানদের আমির-উমরা গোমরাহীর দোকানে সওদা হয়ে গেছে, ইল্লা মা-শা- আল্লাহ কিছু ছাড়া। মুছলেহত আর হিকমতের নাপাক তফসিরে প্রকৃত ইসলামের নেতা ও নেতৃত্য কে ভ্রষ্ট বলে আর কোন পথই আর খোলা নেই। ৬০/৭০ বছর ফ্যাশব্যকে যদি যায় দেখা যাবে মুসলমানদের পরাজয় ও গ্লানির একমাত্র কারণ দেখা দিবে একটি ফজিলতপূর্ণ ও তাৎপর্যময় ইসলামের ইবাদত ছেড়ে দেওয়া।
নামাজ আদায় করলে নামাজী, হজ্ব আদায় করলে হাজ্বী প্রবৃতি খেতাবে ভুষিত হয়। কিন্তু, জিহাদ (ক্বিতাল) বাস্তবায়ন করলে আরবীতে জিহাদী ফার্সিতে জঙ্গি ইত্যাদি লক্বব চলে আসে। শুধু নামাজ,রোজা,হজ্ব ইত্যাদি দ্বারা ইসলামের পূর্ণতা পায়না, যতক্ষন না ইসলামের অন্যতম হুকুম জিহাদের বাস্তবতা দেখা দিবে।
কুরান-হাদিসে জিহাদকে ইসলামের ভিত্তি না বলে ছাদ বলা হয়েছে, যতক্ষন কোন দালানের ছাদ থকবেনা তখন স্তম্ভের (ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ) কোন ফায়দা হয়না ।
সম্প্রতি জিহাদ এমন গোলকধাঁধায় পড়ে গেছে যে, কখনো ছোট জিহাদ, কখনো বড় জিহাদ, এইটাও জিহাদ ওইটাও জিহাদ প্রকৃত জিহাদ লাপাত্তা হয়ে গেছে।
কিন্তু হযরত উসমান (রঃ) যখন মক্কায় অপহরনের খবর ছড়াছড়ি হল তখন বিশ্ব যুদ্ধনায়ক সাহাবাদের নিয়ে যুদ্ধে যাপিয়ে পড়তে কোন ব্যখ্যার প্রয়োজন পড়েনি।
মদিনা মুনাওয়ারা যেখানে সর্বক্ষন রহমত বর্ষন হতে থাকে, সাহাবাদের ইসলাম শিক্ষার মত গুরত্বপূর্ন ইবাদত আন্জাম চলছিল । এই সব ছেড়ে রহমতে দু’আলম বদরের দিকে ৩১৩ সাহাবা (রঃ) দের সাথে নিয়ে যুদ্ধে বীরদর্পে আল্লাহর প্রেমে মজনুন হয়ে যেতে কোন মুছলেহত- হেকমত, ব্যখ্যার দরকার পড়েনি।
এমন তাফসির দেখাযায় যে, নাউজুবিল্লাহ ওই যুদ্ধে যাওয়াই ঠিক ছিলনা কারন মুসলমানদের তরবারী ছিল মাত্র ৭টি, অন্যন্য আসবাবও তুলনামুলক কিঞ্চিত ছিল।
অত্যান্ত দুঃখের হলেও ও যে, ওই সব জ্ঞানপাপী অন্ধদের জানা দরকার ছিল, জিহাদ কোন ব্যখ্যা,অর্থ, তাফসিরের মুকাপেক্ষি নই, নিজ গতিতেই চলমান ও বহমান আছে,থাকবে,কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
পুরো কুরানের সুরা আর সুরা, রুকু আর রুক, আয়ত আর আয়াত, বুখারী শরিফের পুরো অর্ধংশ জিহাদ আর জিহাদের বর্ননায় পূর্ন। কুরান-হাদিস এবং সাহাবা-আইম্মাদের জীবনে জিহাদের যে রকম বিস্তারিত ব্যখ্যা পাওয়ি যায় অন্য ইবাদতের এরকম পাওয় যয়না।
প্রিয় বন্ধুরা অবিশ্যই বুঝতে পারছেন কিসের অভাব।
উক্ত আর্টিকেলে কোন ভুল-ত্রুটি দেখা দিল শুধরে দেওয়ার অনুরোধ রেখে সকলের মঙ্গল কামনা করছি।
জিহাদে আকুতি
ইসলাম অর্থ শান্তিই বটে; আর সে টা আকাশ চিড়ে বর্ষেনা, যতক্ষন মানুষ তথা ঈমানদ্বারের চেষ্টা-প্রচেষ্টা যথাযোগ্য না হবে।আজ চতুর্দিকে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্য, শিক্ষা-সাংস্কৃতি,যশ-খ্যাতি অপবিত্র থাবার নখর আক্রমনে দুমড়ে-মুচড়ে মুমুহর্ষ অবস্হা নিক্ষিপ্ত।
মুুসলমানদের আমির-উমরা গোমরাহীর দোকানে সওদা হয়ে গেছে, ইল্লা মা-শা- আল্লাহ কিছু ছাড়া। মুছলেহত আর হিকমতের নাপাক তফসিরে প্রকৃত ইসলামের নেতা ও নেতৃত্য কে ভ্রষ্ট বলে আর কোন পথই আর খোলা নেই। ৬০/৭০ বছর ফ্যাশব্যকে যদি যায় দেখা যাবে মুসলমানদের পরাজয় ও গ্লানির একমাত্র কারণ দেখা দিবে একটি ফজিলতপূর্ণ ও তাৎপর্যময় ইসলামের ইবাদত ছেড়ে দেওয়া।
নামাজ আদায় করলে নামাজী, হজ্ব আদায় করলে হাজ্বী প্রবৃতি খেতাবে ভুষিত হয়। কিন্তু, জিহাদ (ক্বিতাল) বাস্তবায়ন করলে আরবীতে জিহাদী ফার্সিতে জঙ্গি ইত্যাদি লক্বব চলে আসে। শুধু নামাজ,রোজা,হজ্ব ইত্যাদি দ্বারা ইসলামের পূর্ণতা পাইনা, যতক্ষন না ইসলামের অন্যতম হুকুম জিহাদের বাস্তবতা দেখা দিবে।
কুরান-হাদিসে জিহাদকে ইসলামের ভিত্তি না বলে ছাদ বলা হয়েছে, যতক্ষন কোন দালানের ছাদ থকবেনা তখন স্তম্ভের (ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ) কি ফায়দা।
সম্প্রতি জিহাদ এমন গোলকধাঁধায় পড়ে গেছে যে, কখনো ছোট জিহাদ, কখনো বড় জিহাদ, এইটাও জিহাদ ওইটাও জিহাদ প্রকৃত জিহাদ লাপাত্তা হয়ে গেছে।
কিন্তু হযরত উসমান (রঃ) যখন মক্কায় অপহরনের খবর ছড়াছড়ি হল তখন বিশ্ব যুদ্ধনায়ক সাহাবাদেও নিয়ে যুদ্ধে যাপিয়ে পড়তে কোন ব্যখ্যার প্রয়োজন পড়েনি।
মদিনা মুনাওয়ারা যেখানে সর্বক্ষন রহমত বর্ষন হতে থাকে, সাহাবাদের ইসলাম শিক্ষার মত গুরত্বপূর্ন ইবাদত আন্জাম চলছিল । এই সব ছেড়ে রহমতে দু’আলম বদরের দিকে ৩১৩ সাহাবা (রঃ) দের সাথে নিয়ে যুদ্ধে বীরদর্পে আল্লাহর প্রেমে মজনুন হয়ে যেতে কোন মুছলেহত- হেকমত, ব্যখ্যার দরকার পড়েনি।
এমন তাফসির দেখাযায় যে, নাউজুবিল্লাহ ওই যুদ্ধে যাওয়াই ঠিক ছিলনা কারন মুসলমানদের তরবারী ছিল মাত্র ৭টি, অন্যন্য আসবাবও তুলনামুলক কিঞ্চিত ছিল।
অত্যান্ত দুঃখের হলেও ও যে, ওই সব জ্ঞানপাপী অন্ধদের জানা দরকার ছিল, জিহাদ কোন ব্যখ্যা,অর্থ, তাফসিরের মুকাপেক্ষি নই, নিজ গতিতেই চলমান ও বহমান আছে,থাকবে,কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
পুরো কুরানের সুরা আর সুরা, রুকু আর রুক,ু আয়ত আর আয়াত, বুখারী শরিফের পুরো অর্ধংশ জিহাদ আর জিহাদের বর্ননায় পূর্ন। কুরান-হাদিস এবং সাহাবা-আইম্মাদের জীবনে জিহাদের যে রকম বিস্তারিত ব্যখ্যা পাওয়ি যায় অন্য ইবাদতের এরকম পাওয় যয়না।
প্রিয় বন্ধুরা অবিশ্যই বুঝতে পারছেন কিসের অভাব।
উক্ত আর্টিকেলে কোন ভুল-ত্রুটি দেখা দিল শুধরে দেওয়ার অনুরোধ রেখে সকলের মঙ্গল কামনা করছি।